কল্লোরীর অস্বাভাবিক মৃ'ত্যুর চার দিন পর তার স্বামী বিয়ে করে ঘরে তোলে তার প্রিয় বান্ধুবীকে।অজানা এক রোগে আক্রান্ত ছিল সে। মৃত্যুর দিন সকালে বনেদি বাড়ির প্রাচীন গাছটায় পাওয়া যায় আলতা, সিঁদুর দেওয়া শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাওয়া এক শৈল মাছ।কবিরাজ গোছের একজন জানালো কল্লোরীকে বান মারা হয়েছে। ঘটনা এখানেই শেষ নয়, শত্রু কে জানার পূর্বেই কল্লোরী একমাত্র মেয়ের জীবনে উঠে নানান সমস্যা। সে যেন মায়ের রোগগুলোই পেয়েছে।ডাক্তার, কবিরাজ কেউ সুস্থ করতে পারে না। ঠিক নয় বছর পর একই গাছের একই ডাল থেকে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে মাধুরীর একমাত্র চাচাতো চাই আহাদ।আহাদের মৃত্যুর পর মাধুরীর শরীর আরো খারাপ হয়। দূর থেকে কেবল তার ডাক শুনে, চারিদিকে রক্তের গন্ধ।দাদী যেন বুঝতে পারে। কিন্তু ততক্ষণে কালো যাদুর প্রভাবে পুরো পরিবারে নেমেছে অভিশাপ।অভিশাপ থেকে বাঁচতেই গুলবাহার নাতনীকে নিজের বোনের দায়িত্বে রেখে গিয়েছিলেন। তবে কালো সেই অভিশাপ যে মাধুরীর সাহায্যকারী কাউকেই বাঁচতে দিবে না। শেহজাদের ঝা চকচকে দুনিয়ায় মাধুরির এক অস্থির জীবন।কিন্তু মুক্তির পথ কোথায়? শেষ অবধি শেহজাদের হাতে আসে এক নিশিপদ্ম। কল্লোরী নামের এই ফুল কি পারবে মাধুরিকে সমাধান করতে না কি কেবল মৃত্যুর অন্ধকার থেকে মুক্তির পথের সন্ধান হবে? ব্ল্যাক কভার: "তাকে না ছুঁতে পারার যন্ত্রণা, যেন এক অন্তহীন তৃষ্ণা।
বই সম্পর্কে আরও জানতে স্ক্যান করুন
QR কোড স্ক্যান করুন
No Review Found